মডিউল-১/সেশন-৪
আইন/Acts, বিধি/Rules ও প্রবিধি/Regulations
ওষুধ আইন ১৯৪০ কত সালে বাংলাদেশে ওষুধ আইন হিসেবে গৃহীত হয়? — ১৯৭৪ সালে।
বিপজ্জনক ওষুধ আইন কত সালের? — ১৯৩০, ১৯৫১ সালের।
দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস কত সালের? — ১৯৪৬ সালের।
লাইসেন্সপ্রাপ্ত সরকারি অ্যানালিষ্ট ও ইন্সপেক্টরের দায়িত্ব ও কর্তব্য কোথায় বর্ণনা করা হয়েছে? — দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস ১৯৪৬ এ।
দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস ১৯৪৬ এর কত নাম্বার পার্ট এ ওষুধ বিক্রয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে? — পার্ট-৩ এ।
বিষ আইন কত সালের? — ১৯১৯, ১৯৫২ সালের।
বিশেষ ক্ষমতা আইন কত সালের? — ১৯৭৪ সালের।
ভাজাল খাদ্য, পানীয় ও ওষুধ বিক্রির শাস্তি উল্লেখ করা হয়েছে কোন আইনে? — বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ এ।
ফার্মেসী অধ্যাদেশ/বিশেষ আইন কত সালের? — ১৯৭৬ এবং ২০১৩ সালের।
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল পরিচালনার জন্য সরকার কর্তৃক মনোনীত কত সদস্য থাকবে? — ০৪ জন।
ফার্মাসিস্টের ব্যক্তিগত সুপারভিশন ছাড়া কোন ব্যক্তি কোন ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করতে পারবে না এটি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা আছে? — ১৩ তম ধারায়।
মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালের? — ১৯৯০ সালের।
কার লিখিত অনুমতি ছাড়া কোন ডাক্তার এ শ্রেণি অথবা বি শ্রেণীর মাদককে ওষুধ হিসাবে লিখবে না? — মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের।
প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে কোন ব্যক্তি কোন মাদক কত বারের বেশি কিনতে পারবে না? — ১ বারের বেশি।
মোবাইল কোর্ট আইন কত সালের? — ২০০৯ সালের।
ভোক্তার অধিকার রক্ষার আইন কত সালের? — ২০০৯ সালের।
কত সালে ফার্মেসী কাউন্সিল গঠিত হয়? — ১৯৭৬ সালে।
কোন সালে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন জারী করা হয়? — ১৯৯০
কোন সালে ঔষধ আইন জারি করা হয়? — ১৯৪০-১৯৭৪
ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ তে কয়টি ধরা হয়েছে? — ২৫ টি।
ফার্মেসী অধ্যাদেশ ১৯৭৬ এ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মনোনিত কতজন সদস্য থাকে? — ৪ জন।
ঔষধ বিষয়ক মামলা দ্রুত নিস্পত্তির জন্য ঔষধ আদালত কে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই আইনটি ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত নম্বর ধারায়? — ২৩ নাম্বার।
বিষ আইন ১৯১৯ এ বিষের তালিকায় বিষকে কতভাগে ভাগ করা হয়েছে? — ৩ ভাগে।
বিপজ্জনক ঔষধ আইন ১৯৩০ এ কয়টি অংশ রয়েছে? — ৫টি।
ঔষধ আইন ১৯৪০ এর ৩য় অধ্যায়ে কি বর্ণিত আছে? — ঔষধ আমদানি ও রপ্তানী বিষয়।
ফার্মেসী অধ্যাদেশ ১৯৭৬ এর মাধ্যমে ফার্মেসী কাউন্সিল পরিচালনার জন্য কয় সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় পরিষদ গঠিত হয়? — ১৪ জন।
ফার্মেসী কাউন্সিল পরিচালনার জন্য সরকার কর্তৃক মনোনিত কতজন সদস্য থাকে? — ৪ জন।
ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ কত সালে জারি করা হয়? — ১৯৮২
ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ১৭ নম্বর ধারায় নিম্নমানের ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতা উভয়ের শাস্তির বিধান রয়েছে। এ শাস্তির পরিমাণ কি? — ৫ বছর পর্যন্ত জেল ও ১ লাখ টাকা জরিমানা।
মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৯০ অনুযায়ী মাদকদ্রব্য সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়েছে? — ৩ ভাগে।
বাংলাদেশে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ চালু হয় কত সালে? — ১৯৯০
কোন ঔষধ জন্য আলাদা ব্যবস্থাপত্র আনতে হবে? — মাদকদ্রব্য।
আইন কি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়? — রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা দ্বারা।
১৪তম ধারা : লাইসেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমতি ছাড়া কোন ব্যক্তি, ওষুধের ব্যবহার বা চিকিৎসার দাবী সম্পর্কিত কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে বা প্রচারের অংশ হতে পারবে না।
১৬তম ধারা : কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ উৎপাদন, আমদানি ও বিক্রয়ের শাস্তিঃ যে ব্যক্তি অনিবন্ধিত বা ভেজাল মিশ্রিত কোন ওষুধ উৎপাদন, আমদানি, বন্টন ও বিক্রয় করবে, সে শাস্তি হিসাবে সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা ১০ বছর পর্যন্ত প্রলম্বিত হতে পারে বা ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় শাস্তি পেতে পারে।
১৭তম ধারা : নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয়ের শাস্তিঃ শাস্তি হিসাবে ব্যক্তি সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা ৫ বছর পর্যন্ত প্রলম্বিত হতে পারে বা ১ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় শাস্তি পেতে পারে।
১৮তম ধারা : অবৈধভাবে ওষুধ আমদানির শাস্তিঃ শাস্তি হিসাবে ব্যক্তি সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা ৩ বছর পর্যন্ত প্রলম্বিত হতে পারে বা ৫০,০০০ টাকা জরিমানা বা উভয় শাস্তি পেতে পারে।
১৯তম ধারা : ওষুধ বেশি দামে বিক্রি বা ফার্মাসিউটিক্যালের কাঁচামাল বেশি দামে আমদানি ও বিক্রির শাস্তিঃ শাস্তি হিসাবে ব্যক্তি সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা ২ বছর পর্যন্ত প্রলম্বিত হতে পারে বা ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় শাস্তি পেতে পারে।
২০তম ধারা : সরকারি ওষুধ চুরির শাস্তিঃ শাস্তি হিসাবে ব্যক্তি সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা ১০ বছর পর্যন্ত প্রলম্বিত হতে পারে বা ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় শাস্তি পেতে পারে।
২১তম ধারা : বেআইনী বিজ্ঞাপন ও দাবীর শাস্তি : শাস্তি হিসাবে ব্যক্তির ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ভারত বর্ষে ঔষধ বিষয়ে প্রথম আইন কোনটি? — বিষ আইন ১৯১৯
বিষ আইন ১৯১৯ কে পাকিস্তান সরকার কবে পুনরায় গ্রহণ করেন? — ১৯৫২ সালে।
বিপদজনক ওষুধ আইন কবে প্রণয়ন করা হয়? — ১৯৩০ সালে।
বিপদজনক ওষুধকে সংক্ষেপে কি বলে? — ড্রাগস।
বেঙ্গল ড্রাগ রুলস কত সালে জারি করা হয়? — ১৯৪৬ সালে।
বিষ আইন ১৯১৯ এর শেষাংশে ওষুধের তালিকায় কয়টি সিডিউল আছে? — ২ টি।
ওষুধ আইন ১৯৪০ এর ধারা কয়টি? — ৪১ টি।
বাংলাদেশে কত সালে সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসী বিভাগ চালু করা হয়? — ১৯৬৪ সালে।
এ/বি/সি রেজিস্ট্রেশন পাওয়া ফার্মাসিস্ট ব্যতীত কেউ ওষুধ ভিক্রি করতে পারবে না- এটি নিচের কোন আইনে বলা হয়েছে? — ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৮২
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের কেন্দ্রীয় পরিষদের সদস্য সংখ্যা কত? — ১৪ জন।
ভারতবর্ষে ঔষধ আইন কত সালে জারি করা হয়? — ১৯৪০ সালে।
ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ কত সালে প্রণীত হয়? — ১৯৮২ সালে।
মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালে প্রণীত হয়? — ১৯৯০
মোবাইল কোর্ট আইন কত সালে প্রণীত হয়? — ২০০৯ সালে।
ভোক্তা অধিকার রক্ষার আইন কত সালে প্রণীত হয়? — ২০০৯ সালে।
মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এ ওষুধের কোন আইন তালিকাভুক্ত হয়েছে? — ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত ধারা মোতাবেক ফার্মেসী কাউন্সিলের নিবন্ধিত ফার্মাসিস্টদের সুপারভিশন ব্যতীত ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করতে পারবে না? — ১৩তম ধারা।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কততম ধারা মোতাবেক অনিবন্ধিত বা ভেজাল মিশ্রিত ওষুধ উৎপাদন, আমদানি বা বিক্রয় এর শাস্তি উল্লেখ করা হয়েছে? — ১৬ তম ধারা।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ মোতাবেক অনিবন্ধিত বা ভেজাল মিশ্রিত ওষুধ উৎপাদন, আমদানি বা বিক্রয় এর শাস্তি কি? — ১০ বছর পর্যন্ত জেল বা ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়ই শাস্তি।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ মোতাবেক নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন বা বিক্রয় করলে শাস্তির পরিমাণ কি? — ৫ বছর পর্যন্ত জেল বা ১ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়ই শাস্তি।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কততম ধারা মোতাবেক নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় এর শাস্তি উল্লেখ করা হয়েছে? — ১৭ তম ধারা।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ মোতাবেক অবৈধভাবে ওষুধ আমদানির শাস্তির পরিমাণ নিচের কোনটি? — ৩ বছর পর্যন্ত জেল বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়ই শাস্তি।
বেশি দামে ওষুধ বিক্রয়ের শাস্তি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? — ১৯তম ধারা।
ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ মোতাবেক বেশি দামে ওষুধ বিক্রয়ের শাস্তি কি? — ২ বছর পর্যন্ত জেল বা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়ই শাস্তি।
সরকারি ওষুধ চুরির জন্য ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ক্ত তম ধারা মোতাবেক শাস্তি পাবে? — ২০তম ধারা।
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র ল্যাবরেটরী কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? — ১৯২৯ সালে।
সরকারি কোন স্টোর, হাসপাতাল, ক্লিনিক বা স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে কেউ ওষুধ চুরি করতে বা বিক্রি করতে শাস্তির পরিমাণ কি? — ১০ বছর পর্যন্ত জেল বা ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
নতুন ওষুধের রেজিস্ট্রেশন করা বা পুরনো ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের সুপারিশ নিচের কোন অথরিটি করতে পারবে? — ড্রাগ কন্ট্রোল কমিটি।
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের মেয়াদকাল কত বছর? — ৩ বছর।
বাংলাদেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বপ্রথম ফার্মেসী বিভাগ চালু করা হয়? — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
কারা সি-ক্যাটাগরি রেজিস্ট্রেশন পাবেন? — তিন মাসের ফার্মেসী শিক্ষা কোর্সে উত্তীর্ণ ব্যক্তি।
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের মূল নির্বাহী কর্মকর্তা কে? — সহ-সভাপতি।
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র ল্যাবরেটরী কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়? — সাতক্ষীরায়।
ওষুধ বিষয়ক মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য কাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে? — ড্রাগ কোর্ট।
নিচের কোনটি ফার্মেসী কাউন্সিলের দায়িত্ব নয়? — বিভিন্ন ওষুধের রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা।
কি পরিমান মদ পাওয়া গেলে ৩ থেকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে? — ১০ লিটারের কম।
কি পরিমাণ কোকেন পাওয়া গেলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড হবে? — ২৫ গ্রামের বেশি।
প্রদত্ত ব্যবস্থাপত্রের ভিত্তিতে কতবারের অধিক মাদকদ্রব্য ক্রয় করা যাবে না? — ১ বার।
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল কর্তৃক পরিচালিত ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ব্যক্তিগণ কোন ক্যাটাগরী রেজিস্ট্রেশন পাবেন? — বি।
নিচের কোন ক্লাস এ নারকোটিকস? — মরফিন।
হেরোইন কোন শ্রেণীর ওষুধ? — ক্লাস এ।
ইয়াবা কোন শ্রেণীর মাদক? — ক্লাস এ।
ঘুমের ওষুধ ব্রোমাজিপাম কোন শ্রেণীর মাদক? — ক্লাস সি।
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলে বাংলাদেশ কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতি কর্তৃক মনোনীত কতজন সদস্য থাকে? — ১ জন।
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম এলোপ্যাথিক ওষুধের কারখানা কতসালে প্রতিষ্ঠিত হয়? — ১৯২৯ সালে।
মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অনুমোদন ছাড়া নিচের কোন শ্রেণির মাদক প্রেসক্রিপশন ওষুধ হিসেবে লেখা যাবে না? — এ ও বি শ্রেণি।
জেলা ঔষধ আদালত নিচের কোন ধরণের কোর্ট? — জেলা দায়রা ও সেশন জজ আদালত।
কোন মাদকের দোকানের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে সন্তুষ্ট না থাকলে নিচের কোন ব্যক্তি দোকানটি সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে পারে? — জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ওষুধের নিচের কোন বিষয়গুলো দেখে?
— ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও জেনে বিক্রি করলে
— দামের চাইতে বেশিদামে ওষুধ বিক্রি করলে
— মায়াদউত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি করলে