A Village Market
A picnic is having a meal out of doors, as part of a pleasure trip. Every year after the annual examination is over, we go on a picnic at different place. Last year, we went to Sonargaon on a picnic expedition. It was both exciting and enjoyable.
Our school picnic was planned long before we actually went for it. After the second term exam, we went to our teachers and requested them to take us out for a picnic. They agreed and the 30th December was fixed for the occasion.
We all gathered at the school premises at 8:30am. Three buses were hired to take us to the picnic spot. We made us all arrangements for coking on the spot. We also took light food for breakfast and refreshment.
The picnic spot was some 70 kilometres away. It took two hours to reach the place. We all enjoyed singing songs all the way around. Some of the teachers also joined us. At around 10:45am, we reached the spot. The spot was a nice one. There we started making arrangements for the picnic. The cook and his assistants cooked kachchi biryani and chicken fry. Some of us helped them to prepare their food items. At 3:00pm, we were served with the main meal. Then, we all ate to our hearts’ content.
After the meal was over, we all arranged a cultural programme on the spot. The programme included extempore speeches, fun, ready wit, etc. The teachers also had to participate in the fun. After the cultural programme, we were briefed by our history teacher about the historical past of Sonargaon.
At around 5:30pm. we all got prepared to make our return journey. Before departure, we were given sandwiches and oranges. Then we started our journey to school. We got back to school by 7:15pm.
The picnic was an entertaining one. We all made fun and enjoyed it greatly. We also learned a lot about Sonargaon, our historical heritage.
Same composition collected from another book Continue reading Composition : A Picnic Have Enjoyed
ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার দারুণ কথোপকথন:
– আপনি কি খালেদ আলম ?
– জ্বি, বলছি।
– ফাহাদ আলম কি আপনার ছেলে?
– জ্বি, আপনি কে বলছেন?
– আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। মাহবুবুল হক। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট।
– ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
– জ্বি, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
– জ্বি, বলেছে।
– আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
– তা এসব আমাকে কেন বলছেন?
থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
– আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
– না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
– অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
– মানে? বুঝলাম না!
– আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার কোনও দায়ভার নেই?
– কী বলতে চাইছেন আপনি?
– দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?
– আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
– কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
– আমি রাখছি।
– দাড়ান । আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
– মানে? কেন?
– ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!
বাহিনী | প্রধান |
---|---|
স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB) | এডিশনাল আইজি (Additional IG) |
সিআইডি (CID) | সিআইডি (CID) |
মেট্রোপলিটন পুলিশ (Metropolitan Police) | কমিশনার (Commissioner) |
র্যাব (RAB) | মহাপরিচালক (General Director) |
রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) (GRP) | ডিআইজি (DIG) |
আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন | ডিআইজি (DIG) |
পুলিশ ইন্টারনাল ওভারসাইট | ডিআইজি (DIG) |
ইমিগ্রেশন পুলিশ | ডিআইজি (DIG) |
সোয়াট | ডিআইজি (DIG) |
বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্ক | ডিআইজি (DIG) |
হাইওয়ে পুলিশ | ডিআইজি (DIG) |
এসএএফ (আর্মড ফোর্স) | এসপি (SP) |
ট্যুরিস্ট পুলিশ | – |
শিল্পাঞ্চল পুলিশ | ডিআইজি (DIG) |
ক্রিমিনাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (CIU) | ডিআইজি (DIG) |
নৌ পুলিশ | ডিআইজি (DIG) |
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (PBI) | ডিআইজি (DIG) |
স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (SPB) | ডিআইজি (DIG) |
বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক প্রকাশিত সাপ্তাহিক পত্রিকাটির নাম কি?
— ডিটেকটিভ
‘ডিটেকটিভ’ প্রথম কবে প্রকাশিত হয়?
— ১৯৬০ সালে।
আনআর্মড পুলিশ বা নিরস্ত্র পুলিশ বলতে কি বোঝায়?
— বিশেষ সশস্ত্র
বাহিনীতে নিযুক্ত নয় এরকম পুলিশ।
আর্মড পুলিশ কারা?
— পুলিশ লাইনে
নিযুক্ত বা এসএএফ-এর সদস্যবৃন্দ।
কয়েকজন পুলিশের নাম উল্লেখ করুন যারা
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিবেবে পরিচিত
আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিন | নাটক, গল্প, উপন্যাস |
ধীরাজ ভট্টাচার্য | চলচ্চিত্র নায়ক, লেকক |
নওশাদ খন্দকার | নাটক, গান |
আবদুল খালেক | নাটক, গান |
আবু ইসহাক | গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ |
‘আমি যখন পুলিশ ছিলাম’ এর লেখক কে?
— ধীরাজ ভট্টাচার্য
পুলিশ
স্টেট কি?
— যখন কোনো রাষ্ট্রে নাগরিকগণ মৌলিক স্বাধীনতা (স্বাধীন মতামত প্রকাশ,
চিন্তা ও বিশ্বাস) হতে বঞ্চিত হয় তখন তাকে স্টেট বলা হয়।
পুলিশ
কর্মকর্তা আবুল খায়ের মোসলেহ উদ্দিনের কয়েকটি গ্রন্থের নাম লিখুন
— চিরকুট,
শালবনের রাজা, নেপথ্য নাটক, নল খাগড়ার সাপ, নারিন্দা লেন।
আলোচিত রুবেল
হত্যা মামলায় কোন পুলিশ অফিসারের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়?
— পুলিশ অফিসার এস
আকরাম।
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশ বাহিনী কবে গঠিত হয়?
— ১৮৩০ সালে।
বিচারকার্যের ক্ষেত্রে পুলিশের হাতে কি কি থাকে?
— ক. চার্জশীট –
এটি পাঠালে মামলা শুরু হয়।
— খ. ফাইনাল রিপোর্ট – এটি পাঠালে মামলা খারিজ হয়।
জাপানি পুলিশ চোরকে কি বলে সম্বোধন করে?
— দোব্রোবো সান (অর্থাৎ চার
সাহেব)
সরকার পুলিশ বাহিনীর সদস্যের ওপর নজরদারী করার লক্ষ্যে নতুন কোন
গোয়েন্দ ইউনিট গঠনের কাজ শুরু করেছে?
— কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ইউনিট।
ক্রাইম কনফারেন্স কি?
— পুলিশ বাহিনী নিজেদের উন্নয়নে ও অপরাধ
কমানোর জন্য মাসিক যে সম্মেলন করে তাকে মাসিক ক্রাইম কনফারেন্স বলে।
ব্রিটেনে প্রথম কবে পুলিশ বাহিনী গঠন করা হয়?
— ব্রিটিশ প্রথম
প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ওয়ালপোলের আগ্রহে ১৮২৯ সালে পুলিশ বাহিনী গঠনের প্রস্তাব
পার্লামেন্টে পাস হয়।
বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনীতে নির্বাচনের মাপকাঠি
কি?
— দৈহিক উচ্চত, শারীরিক বিকাশ।
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে
‘কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (CTTC)’ ইউনিট গঠিত হয় কবে?
— ১৬
ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
নাম | পূর্ণরূপ | যে সংস্থার গোয়েন্দা |
---|---|---|
অপরাধ তদন্ত বিভাগ (CID) | Criminal Investigation Department (CID) | বাংলাদেশ পুলিশ |
বিশেষ শাখা (SB) | Special Branch (SB) | বাংলাদেশ পুলিশ |
ক্রিমিনাল ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস ইউনিট | Criminal Intelligence Analysis Unit | বাংলাদেশ পুলিশ |
ডিটেকটিভ অ্যান্ড ক্রিমিনাল ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ | Detective and Criminal Intelligence Branch | ঢাকা মহনগর পুলিশ |
র্যাব ইন্টেলিজেন্স উইং | RAB Intelligence Wing | র্যাব |
ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (FIU) | Financial Intelligence Unit | বাংলাদেশ ব্যাংক |
সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (CIU) | Central intelligence Unit | জাতীয় রাজস্ব বোর্ড |
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (DGFI) | Directorate General of Forces Intelligence | সামরিক বাহিনী |
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) | National Security Intelligence | বাংলাদেশ সরকার |
সামরিক গোয়েন্দা শাখা (বিভাগ) (DMI) | Directorate of Military Intelligence | সামরিক বাহিনী |
ডিরেক্টরেট অব নেভাল ইন্টেলিজেন্স | Directorate of Neval Intelligence | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
অফিস অব এয়ার ইন্টেলিজেন্স | Office of Air Intelligence | বাংলাদেশ বিমানবাহিনী |
বর্ডার সিকিউরিটি ব্যুরো | Border Security Bureau | বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) |
বাংলাদেশে কবে কোস্টগার্ড গঠন করা হয়?
— ১৯৯৪ সালের ১২ ডিসেম্বর। আইন পাস হয়- সেপ্টেম্বর ১৯৯৪।
কোস্টগার্ড বাহিনী গঠনের উদ্দেশ্য কি?
— উপকূলের নিরাপত্তা ও নৌযানগুলোকে জলদস্যুদের হামলা থেকে রক্ষা করা।
কোস্টগার্ডের কার্যক্রম শুরু হয় কবে?
— ২০ ডিসেম্বর ১৯৯৫।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড-এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
— ঢাকায়।
কোস্টগার্ডের আঞ্চলিক অফিস কয়টি ও কোথায় অবস্থিত?
— ২টি; চট্টগ্রাম ও খুলনায়।
অপারেশন জাটকা কি?
— জাটকা নিধন বন্ধে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)- এর বর্তমান নাম কি?
— বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB)
BGB-এর পূর্ণরূপ কি?
— Border Guard Bangladesh
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন জাতীয় সংসদে পাস হয় কবে?
— ৮ ডিসেম্বর ২০১০।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করেন কবে?
— ২০ ডিসেম্বর ২০১০।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইনে বিদ্রোহের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি কি?
— মৃত্যুদণ্ড।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ কবে যাত্রা শুরু করে?
— ২৩ জানুয়ারি ২০১১।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রথম নাম কি ছিল?
— রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন (প্রতিষ্ঠা ২৯ জুন ১৭৯৫)
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) গঠিত হয় কবে?
— ৩ মার্চ ১৯৭২।
বাংলাদেশ রাইফেলস-এর প্রতীক কি?
— বিশেষ বেজমেন্টে আবদ্ধ ক্রস রাইফেলের ওপর শাপলা।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর সদর দপ্তর কোথায়?
— পিলখানা, ঢাকা।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে জাতীয় পতাকা প্রদান করা হয় কত সালে?
— ৩ মার্চ ১৯৮০।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর কতজন সদস্যকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
— ২ জন (বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ ও বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ)।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য এ বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত সদস্য সংখ্যা কতজন?
— ১৪৯ জন (২ জন বীরশ্রেষ্ঠ, ৭ জন বীরউত্তম, ৩৬ জন বীরবিক্রম ও ১০৪ জন বীরপ্রতীক)
মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর কতজন সদস্য শহীদ হন?
— ৮১৭ জন।
ঢাকার পিলখানায় মর্মান্তিক বিডিআর বিদ্রোহ সংঘটিত হয় কবে?
— ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) -এর সদস্যকে বীরত্ব ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য কতটি ক্যাটাগরিতে পদক দেয়া হয়?
— ৪টি। ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পদক’, ‘প্রেসিডেন্ট বর্ডার গার্ড পদক’, ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (সেবা) পদক’, ও ‘প্রেসিডেন্ট বর্ডার গার্ড (সেবা) পদক’।
নাম | সময়কাল |
---|---|
রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন | ১৭৯৫ – ১৮৬১ |
ফ্রন্টিয়ার গার্ডস | ১৮৬১ – ১৮৭৯ |
স্পেশাল রিজার্ভ কোম্পানি | ১৮৭৯ – ১৮৯১ |
বেঙ্গল মিলিটারি-পুলিশ | ১৮৯১ – ১৯২০ |
ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলস | ১৯২০ – ১৯৪৭ |
ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) | ১৯৪৭ – ১৯৭২ |
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিয়ার) | ১৯৭২ – ২০১১ |
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) | ২০১১ – বর্তমান |
আনসার বাহিনী কবে গঠিত হয়?
— ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮
আনসার ও ভিডিপি দিবস কবে পালিত হয়?
— ১৬ ফেব্রুয়ারি।
VDP-এর পূর্ণরূপ কি?
— Village Defense Party.
আনসার আইন পাস হয় কবে?
— ১৯৪৮ সালে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদে)
বাংলাদেশ আনসার রুলস প্রথম প্রণীত হয় কবে?
— ২০ আগস্ট ১৯৪৮
১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে আনসার বাহিনীর কতজন সদস্য শহীদ হন?
— ৬৪৭ জন।
মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর কতজন সদস্য বিশেষ খেতাবে ভূষিত হন?
— ১৪ জন (৬ জন বীরবিক্রম, ৮ জন বীরপ্রতীক)।
বাংলাদেশ আনসার বাহিনীতে মহিলা নিয়োগ করা হয় কবে থেকে?
— ১৯৭৬ সাল থেকে।
১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আনসার একাডেমির বর্তমান নাম কি?
— আনসার ভিডিপি একাডেমি।
‘বাংলাদেশ আনসার বাহিনী আইন’ এবং ‘ব্যাটালিয়ন আনসার আইন’ পাস হয় কবে?
— ১৯৯৮ সালে।
বাংলাদেশের আনসার বাহিনীর সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত হয় কবে?
— ১৯৯৮ সালে।
বাংলাদেশ পুলিশ বিদেশে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিয়োজিত হয়ে কার তত্ত্বাবধানে কাজ করে?
— জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী।
বর্তমানে শান্তিরক্ষা মিশনে অবদানের দিক থেকে বাংলাদেশ পুলিশের অবস্থান কত?
— চতুর্থ।
বাংলাদেশ পুলিশ এ যাবৎ জাতিসংঘের কতটি মিশনে অংশ নিয়েছে?
— ২২টি।
বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কত জন সদস্য কাজ করছে?
— ৬৫৪ জন।
বসনিয়া-হার্জেগোভিনায় নিয়োজিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশের দলটিকে পাঠানো হয় কবে?
— ১৮ আগস্ট ১৯৯২।
কতজন পুলিশ সদস্য ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত জাতিসংঘ মিশন সম্পন্ন হয়েছে?
— ১৯,৬৬৮ জন।
হাইতি মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের দলটিকে পাঠানো হয় কবে?
— ২ অক্টোবর ১৯৯৪।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মশনে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ পুলিশের কত সদস্য শহিদ হন?
— ২১ জন।
বসনিয়ায় এক বছরের জন্য পুলিশ মনিটর হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ পুলিশের ১০ জন অফিসারকে পাঠানো হয় কবে?
— ১৮ অক্টোবর ১৯৯৬।
অ্যাঙ্গোলা শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কতজন সদস্য প্রেরিত হয়?
— ৫ জন।
অ্যাঙ্গোলা শান্তিরক্ষা মশনে পুলিশ দলকে কবে পাঠানো হয়?
— ২১ অক্টোবর, ১৯৯৬।
সর্বশেষ কোথায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে নিয়োগ করা হয়?
— মালি।
বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশ জাতিসংঘের কতটি শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত আছে?
— ৪টি দেশে।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ দল কোন দেশে অংশগ্রহণ করে?
— পূর্ব তিমুর।
বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ দল কবে পূর্ব তিমুরে যাত্রা করে?
— ৭ ডিসেম্বর ২০০০।
বাংলাদেশ পুলিশ কবে ইন্টারপোলের সদস্য হয়?
— ১৯৭৬ সালে।
ইন্টারপোল (Interpol) কি?
— আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা।
ইন্টারপোল নামকরণ হয়েছে কিভাবে?
— Interpol নামকরণ করা হয়েছে International এর Inter এবং Police এর Pol নিয়ে।
আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থাটির পুরো নাম কি?
— International Criminal Police Organization সংক্ষেপে ICPO
ইন্টারপোল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
— ১৯২৩ সালে।
ইন্টারপোলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশ কতটি?
— ৫০টি।
প্রতিষ্ঠালগ্নে ইন্টারপোলের সদর দপ্তর কোথায় ছিল?
— অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায়।
ইন্টারপোলের সদর দপ্তর কখন ভিয়েনা থেকে প্যারিসে স্থানান্তর করা হয়?
— দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়।
বর্তমানে ইন্টারপোলের সদর দপ্তর কোথায়?
— ফ্রান্সের লিওঁতে।
ইন্টারপোল পরিচালিত হয় কোন কমিটির মাধ্যমে?
— ‘জেনারেল অ্যাসেম্বলি’ নামক একটি কমিটির মাধ্যমে।
ইন্টারপোলের প্রধান কাজগুলো কি কি?
— সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অপরাধ বিষয়ক বিবিধ তথ্য, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, মাদকদ্রব্যের চোরাচালান এবং অন্যান্য আন্তঃমহাদেশীয় অপরাধ সম্পর্কিত খবরাখবর বিনিময়।
বাংলাদেশ পুলিশ কবে ইন্টারপোলের সদস্য হয়?
— ১৯৭৬ সালে।
ICPC কি?
— একটি আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা।
ইন্টারপোলের অফিসিয়াল ভাষা কয়টি ও কি কি?
— চারটি। যথা- ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ ও আরবি।
ইন্টারপোলের সদস্য দেশের সংখ্যা কত?
— ১৯৪টি।
ইন্টারপোল কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকার নাম কি?
— International Criminal Police Review
ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনের স্মৃতিসৌধটি কি উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা হয়?
— ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকবাহিনীর আক্রমণে নিহত পুলিশের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনের স্মৃতিসৌধের নির্মাণ কাজ কখন শেষ হয়?
— ১৯৮৯ সালে।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনের স্মৃতিসৌধটির স্থপতি কে?
— মোস্তফা হারুন কদ্দুস হিলি।
স্বাধীনতা যুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত পুলিশ কতজন?
— ২ জন (বীরপ্রতীক)।
সন্ত্রাস দমনে এলিট বাহিনী র্যাব কবে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে?
— ২৬ মার্চ ২০০৪।
কোন অধ্যাদেশ সংশোধন করে র্যাব গঠন করা হয়?
— ১৯৭৯ সালের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন অধ্যাদেশ।
র্যাব কার অধীনে গঠন করা হয়?
— স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে।
কোন কোন বাহিনীর সমন্বয়ে র্যাব গঠিত?
— সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ড।
র্যাব কবে থেকে পূর্ণাঙ্গভাবে অপারেশন শুরু করে?
— ২১ জুন ২০০৪।
র্যাবের স্নোগান কি?
— বাংলাদেশ আমার অহংকার।
RAB-এর পূর্ণরূপ কি?
— Rapid Action Battalion
র্যাব বিধি অনুসারে কোন বাহিনীর কত শতাংশ জনবল নিয়ে র্যাব গঠিত হবে?
— পুলিশ ৪৪%, সশস্ত্রবাহিনী ৪৪%, বিজিবি ৬%, আনসার ও বিজিপি ৪%, কোস্টগার্ড ১% এবং বেসামরিক প্রশাসন থেকে ১%।
র্যাবের প্রথম মহাপরিচালক কে?
— আনোয়ারুল ইকবাল।
শ্রমজীবী মানুষের প্রেরণা ও উৎসবের দিন ১ মে। দিনটি প্রেরণার হলেও এর পিছনে
লুকিয়ে আছে এক রক্তাক্ত করুণ ইতিহাস। ন্যায্য অধিকার আদায়ে শ্রমিকদের আত্মহুতি
দানের এই গৌরব দীপ্ত ইতিহাস, যা যুগ যুগ ধরে শ্রমিকদের উজ্জীবিত করে তাদের দাবি
আদায়ের সংগ্রামে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিশ্বের শ্রমিক সমাজ তাদের
দাবি-দাওয়ার যে প্রতিফলন ঘটিয়েছিল তা আজো পরিপূর্ণতা লাভ করেনি। এখনে তাদের
দাবি-দাওয়ার ৫০ ভাগও বাস্তবায়িত হয়নি। আজকের এই আধুনিক যুগেও শ্রমিকরা হচ্ছে
তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। ধনিক শ্রেণী আজো শ্রমিকের শোষণের নীতিতে অটল
রয়েছে। তাই প্রতি বছর শ্রমিক দিবস পালিত হলেও শ্রমিকের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন
নেই।