Close Menu
  • সি-ক্যাটাগরি ফার্মেসী কোর্স পরীক্ষার প্রস্তুতি
  • ব্যাকরণ
  • বাংলা প্রবন্ধ রচনা
  • তথ্যকোষ
  • সাধারণ জ্ঞান
  • Grammar
  • Essay / Composition
  • List of Paragraphs
eNoteShare
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest YouTube LinkedIn WhatsApp
eNote Share
MAG
eNote Share

রচনা : একটি শীতের সকাল

eNoteShareBy eNoteShare1 Comment9 Mins Read Uncategorized
শীতের সকাল এর প্রাকৃতি সৌন্দর্য

একটি শীতের সকাল

ভূমিকা

ষড়ঋতুর দেশ আমাদের বাংলাদেশ। সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে একের পর এক ঋতু আসে আর যায়। নানা ঋতুর আগমনে এ বাংলার প্রকৃতি তখন নানা রূপ ধারণ করে। হেমন্তের পর শীত এসে বাংলার প্রকৃতির রঙ্গমঞ্চ অধিকার করে বসে। এ সময়ে প্রকৃতি যারণ করে রিক্ততার সন্ন্যাসী রূপ। বন বনানীর বুকে গাছের ঝরা পাতায় বেজে ওঠে বিষাদময়তার সুর

আমলকী বন কাপে যেন তার বুক করে দুরু দুরু পেয়েছে খবর পাতা খসানোর সময় হয়েছে শুরু।

 

শীতের সকালের প্রকৃতি

শীতের শুরু থেকে প্রতিটি সকাল বেলায় ধীরে ধীরে বইতে আরম্ভ করে উত্তরের হিমেল হাওয়া। তথাপি বাংলাদেশের শীতের নিজস্ব একটি সৌন্দর্য আছে। শীতের আগমনে পাতা খসে পড়ে ফুল যায় ঝরে। রিক্ততা প্রকৃতিকে গ্রাস করে ফেলে। এর ওপর সকালের কনকনে ঠান্ডার উপদ্রব। কবির ভাষায় –

হিম হিম্ শীত শীত শীত বুড়ি এলো রে
কন্ কনে ঠাণ্ডায় দম বুঝি গেল রে।
শৌষ আর মাঘের সাল এ কথাই যেন বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়।

 

শীতের সকালের কার্লা

কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে থাকে শীতের পৃথিবী। সকালের লাল সূর্যটা যখন পূর্ব আকাশে উকি দেয় তখনও শিল্পা ছাড়ে না মানুষ কেউ দেশের নিচে কালের নিচে গুটিয়ে রাখে নিজের শরীরটাকে। কেউ সকালে উঠে উনুনে আগুন ধরায় শরীটাকে তাপ কি করে নেয়। শীতের প্রায় পা পাখালিদেরও একটু দেরিতেই বুঝি ঘুম ভাঙে। কলাপাতা আর দুর্বা ঘাসের বুকের ওপর রাতের নিশির বারে। আর সকালের তরুণ অরুণের আলো এসে শিশিল্পের বুকে জাগিয়ে তোলে প্রাণের ইশারা মুক্তার মত ঝনলু হাসি ফুটে।শীতের সকালে গৃহস্থের অভানেও থাকে অজস্র সমারোহ। উঠানে পালং শাকের সবুজ পাতার ওপর দৃষ্টি ফেরালে শীতের রূপটি ধরা পড়ে। সবজি বাগানের মাচায় বুলন্ত লাউ আর পুঁই শাকের বুকে জাগে শীতের কাঁপন। কলাবনের ওপর সারারাত ধরে টুপ টুপ ঝরা শিশিরের শব্দ সকালেও যেন শেষ হতে চায় না। বাগানে আলো করে থাকে অজস্র গাদা ফুল। আরুন্দ ফুলের সৌরভে মৌমাছিরা ভিড় জমায় শীতের সকালের স্পর্শ পেয়ে। বিস্তীর্ণ প্রান্ত যে তিল তিনি ও রাশি রাশি হলুদ ফুলের ওপর সূর্যের আলো এসে যখন পড়ে তখন প্রকৃতি হয়ে ওঠে ৰিচিত্র বর্ণময় এবং অপরূপ। নীতের সকালের শোভা কিন্তু শহর নগর কারে তেমন করে দেখা দেয় না। শীতের সকাল বেলায় শহর বিষণ্ন ও কোলাহলহীন বাঁকলেও সূর্য একটু উপরে উঠতে না উঠতেই কোলাহল বেড়ে যায় কুয়াশার ভিতর থেকে জেগে ওঠে সারা শহর নগর।

 

শহরে শীতের সকাল

শহরে শীতের সকালটা একটু ভিন্ন আঙ্গিকেই কাটে। শীতের সকালে শহরবাসীর ঘুম বিভিন্ন পাখির কলরবে না ভাঙলেও ভাঙে কাকের ডাকে। শীতের সকালটা শহরবাসী ঘুমের মধ্যেই কাটিয়ে দেয়। শীতের সকালে তাদের লেপের উষ্ণতা। ছেড়ে কাজকর্মে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে না। যাদের সকালে উঠতেই হয় তারাও ছুটির দিনে বেশ দেরি করে ঘুম থেকে ওঠে। তাই শহরের লােকেরা গ্রামের মানুষদের মতাে শীতের সকালকে উপভােগ্য করে তুলতে পারে না। আর শহরে পিচ ঢালা রাস্তা কুয়াশায়। আচ্ছন্ন থাকে শিশিরও পড়ে তবে গ্রামের মতাে শিশির ভেজা ঘাসের ছোঁয়ায় পথিকের মন আন্দোলিত হয় না। শীতের সকালে উঠে কনকনে ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুতে ইচ্ছে করে না বড়ােদেরও ছােটোরা তাে ঠান্ডা পানিতে ভয়ে পালাই পালাই করে । শহরের মানুষদের সূর্যোদয় দেখা সূর্যাস্ত দেখা শীতের সকালের কুয়াশা দেখার মন মানসিকতা নেই। যান্ত্রিক জীবনে যারা অভ্যস্ত তাদের কাছে ওসব হলাে আবেগের ব্যাপার। তবে শহরের লােকেরা রংবেরঙের শীতের কাপড়ের মাধ্যমে শীতের সকালকে বরণ করে। কোট জ্যাকেট সােয়েটার টুপি চাদর মাপলার প্রভৃতি আরামদায়ক পােশাক জড়িয়ে শীতের সকালে নিজ নিজ কর্মস্থলে বেরিয়ে পড়ে।

 

গ্রামে শীতের সকাল

গ্রামে গঞ্জে শীতের সকালে সৃষ্টি হয় অভূতপূর্ব দৃশ্য। শীতের সময় শাকসবজি তরিতরকারি উৎপন্ন হয়। বেশি। শীতের সকালে পাওয়া যায় টাটকা খেজুর রস। ভাপা পিঠার মৌ মৌ গন্ধে সকালবেলায় খিদে বেড়ে যায় । দুঃস্থ দরিদ্র গ্রামবাসীদের শীতের সময় গরম জামাকাপড় থাকে না। রাতে তারা ঠান্ডায় কাঁপতে থাকে। আর সুয্যি মামা উকি দেওয়ার আগে মনে হয় এই বুঝি সকাল হলাে এই বুঝি সকাল হলাে। গ্রামের মসজিদে আজান হয় ঘাের অন্ধকার ভেদ করে দূর দূরান্ত থেকে মুসল্লিরা মসজিদে আসেন নামাজ পড়তে। ভরপেট পান্তা ভাত খেয়ে কৃষক কুয়াশাচ্ছন্ন ভাের বেলায় মাঠের কাজে যায়। গঞ্জের হাটে যায়। কেনাকাটার জন্য। গ্রামের মক্তবে ছেলেমেয়েরা পড়তে যায়। মসজিদে বা মক্তবের কাছ দিয়ে হেঁটে গেলেই ছাত্র ছাত্রীদের সজোরে সমবেত কণ্ঠে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করার দৃশ্য চোখে পড়ে। কানে আসে তাদের কণ্ঠস্বর । শীত একটু বেশি লাগলে সকালবেলায় নাড়ার আগুনে ছেলের দল মটরশুটি পুড়িয়ে খায় আর আগুন পােহায়।

 

শীতের সকালে নদ-নদী

আমাদের দেশে শীতকালে নদ নদী গুলােতে তেমন পানি থাকে না। তখন নদী থেকে প্রচুর মাছ ধরা যায়। এজন্য শীতের খুব সকালে জেলেরা মাছ ধরতে নদীতে চলে যায়। জেলে নৌকাগুলাে অল্প দূরে হলেও কুয়াশার ধূম্রজালে দেখা যায় না। আর সেই ধূম্রজাল ভেদ করে দূরযাত্রার নৌকা লঞ্চ ফেরি ইত্যাদি ভালােমতাে চলাচল করতে পারে না। তখন নদীর উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঠান্ডা বাতাসে হাড় কাঁপানাে শীত লাগে।

 

মানব মনের ওপর প্রভাব

শীতের সকাল মানব মনের ওপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। শীতের প্রচণ্ডতা মানুষের দেহকে ক্ষণকালের জন্য আকৃষ্ট করে ফেললেও মনের সঙ্গীবতা বাড়িয়ে দেয়। শীতের উষ্ণ সকাল অদম্য কর্মের স্পৃহা যোগায়। সারাদিন মানুষ কাজে ব্যাপৃত হয়েও খুব বেশি ক্লান্ত অনুভব করে না।

 

শীতের সকালের প্রধান আকর্ষণ

শীতের সকালের প্রধান আকর্ষণ হলাে বিভিন্ন রকম পিঠা । তখন গ্রামে প্রচুর খেজুরের রস পাওয়া যায়। খুব সকালে খেজুর গাছ থেকে হাঁড়ি নামানাে হয়। শীতের সকালে এ রস খেতে খুবই ভালাে লাগে। সকাল হতে না হতেই গ্রামগঞ্জে সর্বত্র খেজুর রসের পায়েস খাওয়ার ধুম পড়ে। গ্রামের ছেলেমেয়েরা দলবেঁধে রােদ পােহাতে পােহাতে মুড়ি মুড়কি পিঠাপায়েস এসব খেতে পছন্দ করে। এ সময়ের প্রধান আকর্ষণ হলাে চিতই পিঠা ও ভাপা পিঠা। এছাড়া হরেক রকম পিঠা ঘরে ঘরে বানানাে হয়। তাই তাে কবি সুফিয়া কামাল বলেছেন-

পৌষ পার্বণে পিঠা খেতে বসে খুশিতে বিষম খেয়ে
আরও উল্লাস বাড়িয়াছে মনে মায়ের বকুনি পেয়ে।

 

শীতের খাবার

শীত মানেই খেজুরের রস দিয়ে বানানো নানা জাতের পিঠা। পিঠাপুলির দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। গাঁয়ের প্রতিটি ঘরে ঘরেই সকাল হওয়ার সাথে সাথে নানা জাতের পিঠা বানানো শুরু হয়।মেয়েরা তাদের কুশলতার পরিচয় দেয় রস পিঠা তেলের পিঠা ভাপা পিঠা চিতই পিঠা পাটিসাপতা ঝাল পিঠাসহ আরো নানা জাতের পিঠা বানানোর মাধ্যমে। এসময় অনেক জাতের শাকসবজি চাষ করে গ্রামের কৃষকেরা। বরই কমলালেবু মাল্টা এগুলো শীতকালের ফল।

 

নাগরিক ব্যস্ততায় শীতের সকাল

শহরের শীতের সকাল অন্যরকম। এখানে সকালের মিষ্টি আলো ফোটার আগেই ঘুম ভাঙে নগরবাসীর। গ্রামের মতো শীতের এতো তীব্রতা নেই শহরে। তবে ফুটপাত বস্তি বাসস্ট্যান্ড এবং রেলস্টেশনের খোলা জায়গায় ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকা দঃখী মানুষের জড়োসরো দৃশ্য শীতের রেশ জানান দিয়ে যায় কিছুটা হলেও। এদের কেউ বা আবার ছেঁড়া কাগজ জ্বেলে আগুন পোহায়। শীতকালে বাহারি পোশাক শহরের শীতকে ভিন্নতা দান করে। নাগরিক ব্যস্ততা নিয়ে ঘুম থেকে উঠেই কর্মস্থলে ছুটে যায় শহরের মানুষ। গ্রামের মতো শহরেও দেখা যায় সকাল বিকাল শপিং কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে চিতই ভাপা পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত কিছু ক্ষুদে ব্যাবসায়ী। পল্লী গাঁয়ের মতো শহরেও শীতকালে অতিথি পাখিদের আগমণ ঘটে। রাজধানীর বিভিন্ন লেকে অগণিত অতিথি পাখির কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত এলাকা। শহরবাসী পরিবার পরিজন নিয়ে পাখি দেখতে বেরিয়ে পড়ে লেকের ধারে। গ্রামের শীতের আমেজ চাইলেও ইট পাথরের শহরে পাওয়া যায় না। তাই শীতের পিঠা খেতে শহরের অনেকেই চলে যান নিজ গ্রামে।শহরের কর্মময় জীবন আর বিশাল অট্টালিকার আড়ালে হারিয়ে যায় শীতের সকালের সোনালী মিষ্টি রোদ। তবুও শীত আসে শহরের নাগরিক ব্যস্ততার মাঝে।

 

শীতের সকালে প্রাণীর অবস্থা

শীতের সকালে প্রাণীর মধ্যে এক ভিন্ন আমেজ লক্ষ করা যায়। শীতের সময় দিন ছোট এবং রাত বড় হয়। সকাল হয়েও যেন হয় না। মানুষ জীবজন্তু পাখ-পাখালি শীতের বেলায় সূর্যের প্রত্যাশায় প্রহর গুনতে থাকে। ঠাণ্ডায় জড়সড় হয়ে থাকতে দেখা যায় সবাইকে। কুয়াশার জালে আচ্ছন্ন হয়ে থাকে চারদিক। শিশির ঝরতে থাকে অবিরাম। কেবল মানুষই নয় প্রাণীরাও বাইরে বের হতে চায় না। আড়ষ্ট হয়ে থাকে শীতের প্রকোপে।

 

শীতের সকালের সুখ-দুঃখ

শীতের সকালে লেপ কম্বলের ভিতরে আরামে শুয়ে থাকার মতাে সুখ আর কিছুতে পাওয়া যায় না । শীতের সকালে বিভিন্ন পিঠা দিয়ে নাস্তা করা নানা রকম শীতের সবজি প্রভৃতি মানুষের মধ্যে সুখানুভূতি সৃষ্টি করে। অন্যদিকে কনকনে শীতেও যাদের গায়ে দেওয়ার মতাে শীতবস্ত্র নেই যারা রাস্তার পাশে শীতের হিমশীতল বাতাসে শুয়ে থাকে তাদের জন্য শীতের সকাল অনেক কষ্টের।

 

শীতের সকালের অসুবিধা

শীতের সকালে হাড় কাঁপুনে শীত পড়লে গ্রামের মানুষ জড়তা ও বিষন্নতায় ভােগে। মানুষের কাজের উদ্যম থেমে যায় । আরাম আয়েস করে কাঁথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। গরিব মানুষগুলাে গরম কাপড়ের অভাবে কষ্ট করে। কবির ভাষায় তাদের মনে প্রার্থনা জাগে—

হে সূর্য!
তুমি আমাদের স্যাতসেঁতে ভিজে ঘরে উত্তাপ আর আলাে দিও।

 

যানবাহন চলাচলের অসুবিধা

শীতের রাতে বা সকালে পরিবেশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে। ফলে দূর থেকে স্পষ্ট কিছু দেখা যায় না। মনে হয় কয়াশার সাদা পর্দা ছাড়া সামনে কিছু নেই। এ সময় রাস্তাঘাটে যানবাহন চলাচলের ফলে দুর্ঘটনা ঘটে সবচেয়ে বেশি। নদীপথে লঞ্চ স্টিমার চলাচলের ক্ষেত্রেও সমস্যা সৃষ্টি হয়। কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থায় রাস্তায় বা নৌপথে চলাচল না করাই ভালাে

 

নানান বৈশিষ্ট্যে শীতকাল

পৌষ মাঘ এই দুই মাস শীত বহন করে। ইংরেজি ডিসেম্বর জানুয়ারি কখনো কখনো নভেম্বরের শেষ থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যভাগ পর্যন্ত দীর্ঘ হয় শীতের অবস্থান। মূলত হেমন্ত থেকে শীতের আবহ শুরু হয়। হেমন্তের শিশির কণা সে কথা স্মরণ করিয়ে দেয় আমাদের। ছাতিম ফুলের গন্ধ যখন রাতের বাতাসে ভেসে বেড়ায় তখন রাত খানিকটা হিমেল হয়ে ওঠে। ফুলের সৌরভ যেন বলে হে বন্ধুরা শীত আসছে তোমাদের দুয়ারে । এভাবে দেখতে দেখতে এসে পড়ে শীতের রজনী। ছয়টি ঋতুর মধ্যে শীত ঋতুটা একদমই আলাদা। আলাদা তার নানান বৈশিষ্টের গুনে। সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল হিমশীতল আবহাওয়া। শীতের সকাল মানেই অন্যরকম দৃশ্য অন্য আনন্দের সুখ। গ্রামের নিরিবিলি প্রকৃতির শান্ত সবুজে উড়ে যায় কুয়াশার সাদা পর্দা। খোলা মাঠে কুয়াশার খেলা মনকে করে তোলে আনন্দময়। বিশাল মাঠকে মনে হয় কুয়াশার বিশাল দীঘি। যেনো উপরে নিচে কেবলি কুয়াশার খেলা। এইতো আমার বাংলাদেশ। এইতো আমার বাংলার গ্রাম। এইতো আমার গ্রামের শীতসকালের প্রাণময় দৃশ্য।

 

উপসংহার

রবীন্দ্রনাথ তার ঋতুর পালাগানে বৃদ্ধকে শীতের প্রতীক বলেছেন। আবার তিনিই শীতকে বলেছেন নব যৌবনের দূত। অর্থাৎ তারা পাত্রটি শূন্য করি ভরিবে সে নতুন করি। শীতের শূন্যতা তাই পূর্ণতার পূর্বাভাস। যে পূর্ণতা বসন্তের। শীতের আপমানের সঙ্গে সঙ্গে তাই মনে পড়ে ইংরেজ কবির সেই বিখ্যাত উক্তি If winter comes can spring behind ক্রমে কমে শীতের অবসান ঘটে। আসে ঋতুরাজ কান্ত। কিন্তু আমরা ভুলতে পারি না শীতের সকালের সেই কুহেলী স্মৃতি।


আরো দেখুন (প্রবন্ধ রচনা) :

  • রচনা : শীতের সকাল – (Visit : MAG)
  • রচনা : বাংলাদেশের ষড়ঋতু
  • রচনা : বাংলাদেশের বসন্তকাল
  • রচনা : শরতে-হেমন্তে বাংলাদেশ
  • রচনা : বর্ষাকাল
  • রচনা : শরৎকাল
  • রচনা : গ্রীষ্মের দুপুর
  • Essay : The Rainy Season
  • Composition : Winter in Bangladesh
  • Composition : Seasons of Bangladesh
  • Composition : The Season You Like Most
Click to rate this post!
[Total: 2 Average: 1.5]

প্রকৃতি

Related Posts

জীবনে সফল হওয়ার ২১টি মন্ত্র

03-09-2024

মানুষকে অপমান না করেও সংশোধন করার অসাধারণ শিক্ষা

03-09-2024

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পের যা জানি তাতেই শেষ নয়, গল্পটি আরো বড়

03-09-2024

1 Comment

  1. সরল মানুষ on 25-11-2022 7:42 PM

    অনেক গোছানো লেখা

    Log in to Reply
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সূচিপত্র

⭐ বাংলা রচনা - ৪১০ টি

⭐ ভাবসম্প্রসারণ - ৩০১ টি

⭐ অনুচ্ছেদ - ২৩১ টি

⭐ চিঠি-পত্র ও দরখাস্ত - ১৩৬ টি

⭐ প্রতিবেদন প্রণয়ন - ৭১ টি

⭐ অভিজ্ঞতা বর্ণনা - ৫২ টি

⭐ সারাংশ - ১৯১ টি

⭐ সারমর্ম - ১৫৮ টি

⭐ খুদে গল্প - ১৩৮ টি

⭐ ভাষণ লিখন - ৫৮ টি

⭐ দিনলিপি - ৩০ টি

⭐ সংলাপ - ১১০ টি

⭐ বাংলা ব্যাকরণ - ৬৫ টি পোস্ট

⭐ Composition / Essay - ৩০৯ টি

⭐ Paragraph - ৬২৯ টি

⭐ Letter - ১২৪ টি

⭐ Application - ৭৯ টি

⭐ Email - ৫২ টি

⭐ Dialogue - ৮৮ টি

⭐ Completing Story - ১১৭ টি

⭐ Poems or Stories - ৭৯ টি

⭐ Report Writing - ৫৩ টি

⭐ English Grammar - ৫০ টি পোস্ট

⭐ গাণিতিক যুক্তি - 123 Problems

⭐ লাইব্রেরি - ৭২২ টি বই

⭐ CV & Bio-Data - ১৯ টি

⭐ Job Cover Letter - ১৬ টি

⭐ সাধারণ জ্ঞান - ৪০০ টি পোস্ট

⭐ এক জাতীয় বিষয় - ১০ টি

⭐ তথ্যকোষ - ৩৩ টি পোস্ট

⭐ হ য ব র ল - ১৭ টি পোস্ট

⭐ বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল

Bangabandhu on One Click
Recent Comments
  • Galib on রচনা: মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু [11 পয়েন্ট]
  • Munna Mical on রচনা: মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু [11 পয়েন্ট]
  • Hairstyles on Grammar : Newspaper Vocabulary (1000+)
  • Anonymous on রচনা : বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ [ 20 পয়েন্ট ]
  • Tanzin on রচনা : বঙ্গবন্ধু ও ভাষা আন্দোলন (20 পয়েন্ট)
Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
  • About
  • Contact
  • Disclaimer
  • Privacy Policy
© 2025 eNoteShare. Publishing by SCSOFT.

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Go to mobile version